সাম্প্রতিক

6/recent/ticker-posts

ad

মুলার অসাধারণ সব গুণ মুলার অসাধারণ সব গুণ

 



* আমাশয় রোগে - প্রচণ্ড কোঁথ দিয়েও মালমশলা কিছুই বেরোয় না কেবল যাতনা। এক্ষেত্রে ১০ গ্রাম শুকনো মূলা ৪কাপ জলে সিদ্ধ করে ১ কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে সারাদিনে ৪/৫ বারে ওই জলটা খেতে হবে। কোঁথানি সেদিনই চলে যাবে আর কদিন পরেই আমাশয় বিদায় নেবে। 

* মূত্রকৃচ্ছ্র রোগে - যেক্ষেত্রে আবেগ আছে কিন্তু বেগ কম। অর্থাৎ প্রস্রাব অল্প অল্প হয়। ঘনঘন প্রস্রাব করতে ইচ্ছা করে কিন্তু ওই যে বিধি বাম! এক্ষেত্রে মূলার বীজ (দানা) চূর্ণ এক/দেড় গ্রাম জল দিয়ে দিনে ২ বার খেতে হবে। এই ওষুধ পাথুরী রোগকেও ঠেকিয়ে দেবে। 

* মাসিক যাতনায় - ঠিক মাসিক হবার আগেই মেয়েদের কোমরে বা তলপেটে অসম্ভব যাতনা ( যন্ত্রণা) হয়। কোনো কোনো সময় মাথার যন্ত্রণা, মুখে অরুচিও লক্ষ্য করা যায়। এক্ষেত্রে মূলার বীজ চূর্ণ এক/দেড় গ্রাম জলসহ সকালে ও বিকালে কিছু খাবার পর খেতে হবে। এতে কাজ হবে। 

* পাথুরী রোগে - মূত্র থলিতে পাথুরী হলে টাটকা মূলাশাক বেটে সেই রস একটু গরম করে ৩/৪ চা-চামচ সকালে ও বিকালে সামান্য জল মিশিয়ে কয়েক দিন ঔখেতে হবে। 

* ছুলি রোগে - মূলা বীজ ৫/৭ গ্রাম গরম জলে বেটে আক্রান্ত স্থানে চন্দনের মতো লাগাতে হবে। 

* হিক্কা রোগে - ৫/৭ গ্রাম শুকনো মূলা ২ কাপ জলে সিদ্ধ করে ১ কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে ৫/৬ বারে অল্প অল্প খেতে হবে। 

* বাতজ্বরে - কাঁপুনি দেওয়া ও গা-গতর ব্যথা এই জ্বরে ৫০ গ্রাম কচি মূলা ৪ কাপ জলে সিদ্ধ করে ২ কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে সারাদিনে কয়েক বার খেলে জ্বরের কাঁপুনি, ব্যথা কমে যাবে তবে জ্বরের জন্য আলাদা চিকিৎসা করাতে হবে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ